কহিনুর ময়দান |
বাংলাদেশের শ্রমিক নেতা জহিরুল ইসলাম বলেন ভারতের শ্রমিকের মতই তাঁর দেশের শ্রমিকের অবস্থা। সমস্ত সরকার ক্ষেত্র বেসরকারী মালিকদের হাতে তুলে দিচ্ছে। দেশের গ্যাস খুবই অল্পমুল্যে বিদেশী কোম্পানীর হাতে তুলে দিয়ে দেশের জনগণকে বেশি মুল্যে গ্যাস ক্রয় করতে বাধ্য করছে সকার।
সংগঠনের সর্বভারতীয় সম্পাদক শ্রমিক আন্দোলনের ইতিহাসে আলোক পাত করে একটি গুরুত্বপুর্ণ প্রশ্ন তোলেন। তিনি বলেন AIUTUC ২১তম সর্বভারতীয় সম্মেলন হচ্ছে ২০২০ সালে ভারতের সংগঠিত শ্রমিক আন্দোলন শুরু হয়েছিল ১৯২০ সালে। প্রায় একশ বছর ধরে ভারতের শ্রমিকরা লড়ছে। কিন্তু শ্রমিক এখনও শ্রমদাসত্ব বহন করছে। শুধু অর্থনৈতিক দাবী নিয়ে শ্রমিক আন্দোলন হওয়ার কারণেই এটা হতে পারল। আমাদের সম্মেলন করার উদ্দেশ্য শ্রমিকের শ্রমদাসত্ব থেকে মুক্তি পাওয়ার দিশা অন্বেষণ করা।
তিনি আরও বলেন আজ শ্রমিকের কাজ নেই। সরকারী, বেসরকারী সমস্ত ক্ষেত্রেই স্থায়ী কাজের সংজ্ঞাই বদলে দিচ্ছে । সমস্ত স্থায়ী কাজে চুক্তি শ্রমিক নিয়োগ করছে। এমনকি সরকারী ক্ষেত্রেও ঠিকা শ্রমিক দিয়ে কাজ করছে।