নওদাঃ১৭/০৪/২০ সারা বাংলা এন আর সি বিরোধী নাগরিক কমিটির নওদা শাখা বিডিওর নিকট ডেপুটেশন দিল নওদার সকল নাগরিকের জন্য দ্রুত সুষ্ঠুভাবে রেশন সরবরাহের দাবীতে। ডেপুটেশনে উপস্থিত ছিলেন সংগঠনের প্রভাত মন্ডল (যুগ্ম সম্পাদক) গাজিরুল বিশ্বাস এবং দিলুয়ার বিশ্বাস।অত্যন্ত পিছিয়ে পড়া নওদার মানুষ দিন মজুরী করে সংসার চালান। লক ডাউনের কারণে বিপদে পড়েছেন সেই দিনমজুরদের সাথে এলাকার ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীরাও। ফলে করোনার বিস্তার ঠেকাতে লক ডাউন সফল করা এই সব দিনমজুর ও ক্ষুদ্র ব্যবসারীদের পক্ষে বড় কঠিন। নোবেল প্রাপ্ত বাঙালী দ্বয় লক ডাউন সফল করতে খাদ্যের জোগানের কথা জোরালো ভাবে বলেছেন।
এখনও নওদার বিপুল সংখ্যক মানুষ রেশন পাচ্ছে না রেশন কার্ড না থাকার কারণে অথচ তাঁরা ২০১৯ সালেই রেশন কার্ড পেতে আবেদন করেছে। যাদের কার্ড আছে তাঁরাও পর্যাপ্ত রেশণ পাচ্ছে না। এমতাবস্থায় পেটে খিদে রেখে করোনা প্রতিরোধে লক ডাউন সাধারন মানুষ কতটা সফল করতে পারবে তা প্রশ্নের মুখে।
মুখ্যমন্ত্রীর ঘোষণা অনুযায়ী নওদার সমস্ত নাগরিকের জন্য বরাদ্দকৃত রেশন বন্টন নিশ্চিতকরণের দ্বায়িত্ব বর্তায় সংশ্লিষ্ট সমষ্টি উন্নয়ন আধিকারিক অর্থাৎ বিডিওর উপর। তিনি খাদ্য সরবরাহ দপ্তরের আধিকারিকের মাধ্যমে সমস্ত খাদ্য বন্টনের ব্যবস্থা করেন। এন আর সি বিরোধী নাগরিক কমিটি খাদ্য সরবরাহ আধিকারিকের নিকট গেলে নিজের অক্ষমতার কথা জানান। আধিকারিক বলেন ২০১৯ সালে রেশন কার্ড ক্যাম্পে ৪৫ হাজার আবেদন জমা পড়েছিল তার মধ্যে প্রায় ১৫ হাজার রেশন কার্ড দিতে পেরেছে কোনরূপ আবেদন করতে পারেনি এমন ব্যক্তির সংখ্যা নেহাত কম নয়।আধিকারিকের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী প্রায় ৩০ হাজার আবেদন পত্রের কোন কাজই করতে পারেননি। তাঁর দেওয়া হিসাব মত এই ৩০ হাজার ব্যক্তি রেশন পাবেন না।
এখনও নওদার বিপুল সংখ্যক মানুষ রেশন পাচ্ছে না রেশন কার্ড না থাকার কারণে অথচ তাঁরা ২০১৯ সালেই রেশন কার্ড পেতে আবেদন করেছে। যাদের কার্ড আছে তাঁরাও পর্যাপ্ত রেশণ পাচ্ছে না। এমতাবস্থায় পেটে খিদে রেখে করোনা প্রতিরোধে লক ডাউন সাধারন মানুষ কতটা সফল করতে পারবে তা প্রশ্নের মুখে।
মুখ্যমন্ত্রীর ঘোষণা অনুযায়ী নওদার সমস্ত নাগরিকের জন্য বরাদ্দকৃত রেশন বন্টন নিশ্চিতকরণের দ্বায়িত্ব বর্তায় সংশ্লিষ্ট সমষ্টি উন্নয়ন আধিকারিক অর্থাৎ বিডিওর উপর। তিনি খাদ্য সরবরাহ দপ্তরের আধিকারিকের মাধ্যমে সমস্ত খাদ্য বন্টনের ব্যবস্থা করেন। এন আর সি বিরোধী নাগরিক কমিটি খাদ্য সরবরাহ আধিকারিকের নিকট গেলে নিজের অক্ষমতার কথা জানান। আধিকারিক বলেন ২০১৯ সালে রেশন কার্ড ক্যাম্পে ৪৫ হাজার আবেদন জমা পড়েছিল তার মধ্যে প্রায় ১৫ হাজার রেশন কার্ড দিতে পেরেছে কোনরূপ আবেদন করতে পারেনি এমন ব্যক্তির সংখ্যা নেহাত কম নয়।আধিকারিকের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী প্রায় ৩০ হাজার আবেদন পত্রের কোন কাজই করতে পারেননি। তাঁর দেওয়া হিসাব মত এই ৩০ হাজার ব্যক্তি রেশন পাবেন না।
এমতাবস্থায় নাগরিক কমিটি রেশন কার্ড নির্বিশেষে রেশন দেওয়া, মাথাপিছু ২কেজি চাল ৩ কেজি গম প্রতিসপ্তাহে, বিক্ষিপ্তভাবে জি. আর. বন্টন না করে রেশনের মাধ্যমে সাধারণ মানুষের কাছে খাদ্য সামগ্রী সরবরাহের দাবিতে বিডিওর নিকট ডেপুটেশন দেয়। মাননীয় বিডিও মহাশয় নির্লিপ্ত চিত্তে বলেন মুখ্যমন্ত্রী যাকিছু ঘোষনা করুন আমার কাছে কোন দিশা নেই।তখন কমিটির পক্ষ থেকে জোরালোভাবে দাবী জানানো হয় দাবী পত্রটি ১.ফুড সাপ্লাই ইন্সপেক্টর ২. সভাপতি (নওদা ব্লক) ৩. এম.পি( বহরমপুর) ৪. এম. এল.এ 'র নিকট প্রেরণের ।