স্থানীয় সূত্রে খবর, ভোটের পর এদিন থেকেই মিল খোলার কথা ছিল। নতুন উদ্যমে কাজে যোগ দিতে এসেছিলেন শ্রমিকরা। কিন্তু কাজে যোগ দিতে এসে তারা মিল বন্ধের নোটিস দেখতে পান। শ্রমিকদের একাংশের দাবি, পরিস্থিতি একেবারে ভয়াবহ। গতবার লকডাউনের সময় মারাত্মক সংকট তৈরি হয়েছিল শ্রমিকদের মধ্যে। হতাশা গ্রাস করেছিল গোটা শ্রমিক মহল্লায়। এরপর ধীরে ধীরে সেই হতাশা কাটিয়ে ওঠার চেষ্টা করছিলেন শ্রমিকরা। কিন্তু তার আগেই নেমে এল বড় বিপর্যয়। জিনিসপত্রের দাম আকাশছোঁয়া। ঘরে ঘরে বেকার। জুটমিলকে আঁকড়ে কোনওরকমে বেঁচে ছিলেন এতজন মানুষ। এবার তাঁদের ঘরেও নেমে এল গাঢ় অন্ধকার। আর বাইরে দাঁত খিঁচনি দিচ্ছে করোনা ভাইরাস সংক্রমণ!
স্থানীয় সূত্রে খবর, ভোটের পর এদিন থেকেই মিল খোলার কথা ছিল। নতুন উদ্যমে কাজে যোগ দিতে এসেছিলেন শ্রমিকরা। কিন্তু কাজে যোগ দিতে এসে তারা মিল বন্ধের নোটিস দেখতে পান। শ্রমিকদের একাংশের দাবি, পরিস্থিতি একেবারে ভয়াবহ। গতবার লকডাউনের সময় মারাত্মক সংকট তৈরি হয়েছিল শ্রমিকদের মধ্যে। হতাশা গ্রাস করেছিল গোটা শ্রমিক মহল্লায়। এরপর ধীরে ধীরে সেই হতাশা কাটিয়ে ওঠার চেষ্টা করছিলেন শ্রমিকরা। কিন্তু তার আগেই নেমে এল বড় বিপর্যয়। জিনিসপত্রের দাম আকাশছোঁয়া। ঘরে ঘরে বেকার। জুটমিলকে আঁকড়ে কোনওরকমে বেঁচে ছিলেন এতজন মানুষ। এবার তাঁদের ঘরেও নেমে এল গাঢ় অন্ধকার। আর বাইরে দাঁত খিঁচনি দিচ্ছে করোনা ভাইরাস সংক্রমণ!